আমার নাম চন্দনা নন্দী। আমার বাবার নাম লক্ষ্মণ পাল ও মায়ের নাম আরতি পাল। আমার দুই ভাই আছে পার্থ পাল ও প্রকাশ পাল। আমি ১৬/১0/১৯৮০ সালে রানীগঞ্জ নার্সিং হোমে জন্মগ্রহণ করি। আমার বাড়ি বাঙ্গুরী গ্রামে । বাবার চাকরি সূত্রের কারণে আমরা বহুলা গ্রামে ছোট থেকেই থাকতাম। আমি ১৯৯৬ সালে বহুলা উচ্চ বিদ্যালয় থেকেই মাধ্যমিক পাশ করি। রানীগঞ্জের ট.ডি.ব কলেজ থেকে ২০০৩ সালে ব.এ. পাশ করি। ২০০৩ সালে অগ্রহায়ণ মাসে পুরুলিয়া জেলার বোরোবাজার গ্রামে আমার বিয়ে হয়। আমার স্বামীর নাম বাসুদেব নন্দী। তিনি একজন ব্যবসায়ী। ২০০৬ সালের চৈত্র মাসে আমার একটি কন্যসন্তান জন্মগ্রহণ করে। তার নাম সুদীপা নন্দী। সে একাদশ শ্রেণীর পড়ুয়া। আমার ২০১৪ সালের পৌষ মাসে একটি পুত্র সন্তান হয়। তার নাম সুদীপ্ত নন্দী। সে দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়ে। আমার সকল শিক্ষার মধ্যে প্রধান শিক্ষা হলো সৎ গুরুর কাছ থেকে বেদান্তর শিক্ষা যার সাহায্যে আমরা পরম মুক্তির পথ খুঁজে পেলাম। আমি ৪ ই অগ্রহায়ণ ১৪২৮ সালের রবিবার বীরভূম জেলার খগেশ্বর মন্দিরে ঈশ্বরের আশীষ কৃপায় আমি আমার গুরু শ্রী শ্রী স্বামী প্রজ্ঞানন্দ ভক্তি বিনোদ তীর্থ অবধূত এর কাছ থেকে দীক্ষার প্রতিশ্রতি পাই। এবং ৪ ই শ্রাবন ১৪২৯ সালে বৃহস্পতিবার অষ্টমী তিথির দিন গুরুদেবের কাছ থেকে বীজ দিক্ষ্যা ও গায়ত্রী দীক্ষা পাই। আমি আমার সকল গুরুদেবের কাছে চির কৃতজ্ঞ আমাকে অন্ধকার থেকে আলোর দীশা দেখানোর জন্য। আমরা যাতে সকলেই আপনার দেখানো পথে নিজেকে এবং অপরকে এই পরম রাস্তায় চালিত করতে পারি এটাই আমার জীবনের একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য |