শ্রীহনুমান জয়ন্তী
শ্রীহনুমান জয়ন্তীর উল্লেখ :
স্বাত্যাং কুজে শৈবতিথৌ তু কার্ত্তিকে কৃষ্ণেঃ অঞ্জনাগর্ভত এব মেষকে।
শ্রীমান্ কপীট্ প্রাদুর্ভূত্ পরন্তপো ব্রতাদিনা তত্র তদুৎসবং চরেৎ।।
শ্রীঅযোধ্যাধামে এই তিথি তেই পালিত হয় শ্রীহনুমানজয়ন্তী।
মাতা অঞ্জনা, পিতা কেশরী, পিতা বায়ুদেব কে পুত্রজন্মের অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
কার্ত্তিকের কৃষ্ণা চতুর্দশী তে, মেষ লগ্নে, স্বাতী নক্ষত্রে, মঙ্গলবারে পরন্তপ শ্রীমান কপীশ অঞ্জনা-গর্ভ থেকে প্রাদুর্ভূত হয়েছেন ।
তিনি সকল ঐশ্বরিক গুণাবলীর অধিকারী ছিলেন। ... ইচ্ছাহীনতা তিনি কখনো তার সাহসিকতা ও বুদ্ধিমত্তা নিয়ে গর্ব করেননি। ভগবান রাম স্বয়ং শ্রী হনুমানকে বললেন, হে পরাক্রমশালী, আমি তোমার কাছে অনেক ঋণী।
হনুমান ভগবান শিবের 11 তম অবতার হিসাবে পরিচিত, যার পৃথিবীতে আবির্ভাবের উদ্দেশ্য ছিল ভগবান শ্রী রামচন্দ্রের সেবা করা ত্রেতাযুগে।
- হনুমান জয়ন্তীতে ভক্তরা হনুমানের পূজা করেন, মন্ত্র জপ করেন, হনুমান চালিশা পাঠ করেন এবং তাঁর নামে বিশেষ কীর্তন ও ভজন করেন।
- প্রচলিত বিশ্বাস: হনুমানের কৃপায় রোগ, শত্রু এবং অন্যান্য সংকট থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বলে বিশ্বাস করা হয়।
- গুরুত্ব: এটি একটি পবিত্র উৎসব যা ভক্তি, শক্তি এবং সেবার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়।