লতিকা পাল (লতিকা ঠাকুমা )
লতিকা পাল (লতিকা ঠাকুমা )গুরুদেবের দীক্ষিত শিষ্য ছিলেন না কিন্তু গুরুদেব ব্রহ্মবিদ্যার একটা অংশ শিক্ষা দিয়েছিলেন। গুরুদেবের দেওয়া সেই ব্রহ্মবিদ্যার শিক্ষায় সাধনা করে লতিকা ঠাকুমা দীক্ষা দেওয়ার উপযোগিতা এবং ভগবত দর্শন করেছিলেন। সেই হিসাবে শাস্ত্র সম্মতভাবে লতিকা পাল (লতিকা ঠাকুমা ) একজন সিদ্ধ পুরুষ ছিলেন।
লতিকা পালের (লতিকা ঠাকুমা ) স্বামী যোগেন পাল অনেক কম বয়সে মারা যান, এবং একটিমাত্র পুত্র সন্তান সেও অনেক কম বয়সে মারা যায়, তাছাড়া একটিমাত্র কন্যা সন্তানের বিবাহ শ্রীরামপুর হুগলিতে হয় । লতিকা পালের (লতিকা ঠাকুমা ) 1993 থেকে বেশিরভাগ সমস্ত দিক দেখাশুনা,সেবা-শুশ্রূষা ডাক্তার দেখানো, হাট-বাজার করা আমিই করতাম বহুলা গ্রামে থাকাকালীন অবস্থায়, এছাড়াও আমার পরামর্শ অনুসারে সঞ্জয় নন্দী এবং সন্ধ্যা দে অনিমা নন্দী, আমার মা এরাও অল্পস্বল্প মাঝে মাঝে লতিকা পাল (লতিকা ঠাকুমা ) এর দেখাশোনা করতো। তারপর 2017 সালের পর থেকে আমার ব্যবস্থাপনায় বহুলা থেকে হুগলির শ্রীরামপুরে নিজের জামাতা এবং কন্যার ঘরে বার্ধক্য এবং অসুস্থতার কারণবশত পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়, এবং তারপর থেকে তিনি মৃত্যু দিন পর্যন্ত হুগলির শ্রীরামপুরে নিজের জামাতা এবং কন্যার ঘরে অবস্থান করেন এবং সেখানেই তার মৃত্যু হয় 15-05-2021তারিখে ।
2017 থেকে 2021 এর মধ্যে আমি নিজে 2 -3 বার গিয়ে দেখাশোনা এবং ব্যবস্থাপনা করে এসেছি, তাছাড়া শ্রীরামপুরের লতিকা পাল (লতিকা ঠাকুমা ) এর মেয়ে এবং জামাতার সঙ্গে ফোনের মাধ্যমেও খোঁজ রাখা ব্যবস্থার কথা বলা এগুলো বরাবর করেএসেছি । এখনো পর্যন্ত লতিকা পাল (লতিকা ঠাকুমা ) এর মেয়ে ,নাতি-নাতবউ এদের সঙ্গে অত্যন্ত সুসম্পর্ক আমার আছে । লতিকা পাল (লতিকা ঠাকুমা ) এর কিছু সাধনা এবং কিছু কর্ম বাকি থাকার জন্য বিজন এবং শর্মিষ্ঠার ঘরে পুনরায় কন্যা রূপে জন্ম হয়েছে।

লতিকা পাল (লতিকা ঠাকুমা ) এর কিছু সাধনা এবং কিছু কর্ম বাকি থাকার জন্য বিজন এবং শর্মিষ্ঠার ঘরে পুনরায় কন্যা রূপে জন্ম হয়েছে।