সয়ম্ভূ কুসুম-- রক্তচন্দনের অপর নাম ।
দুগ্ধনবনীত-- শুক্রকে দুগ্ধনবনীত বলাহয় ।
শবাসন - বীরাসনকেই শবাসন কহে।
মৈথুন--কজ্জলযুক্ত রক্তপুস্পকে কহে।
যোনি-- কাঙ্খিত দেবীর যন্ত্র এর অপর নাম যোনি।
শ্মশান--শ্মশানের তান্ত্রিক নাম শূন্যাগার ।
শয্যা--- তান্ত্রিক পরিভাসায় উত্তর মুখ হইয়া পূজা করার নামই শয্যা।
কেশ--তান্ত্রিক পরিভাষায় বিল্বপুস্পকে কেশ কহে ।
রক্ত-- রক্তচন্দন এর তান্ত্রিক নাম রক্ত।
মৈথুন সম্ভবা পূজা---কুর্ম্মমুদ্রায় তিনবার পুস্পাঞ্জলি প্রদান করাকে কহে ।
ভগগীতি--দেবীস্তব পাঠ করার তান্ত্রিক নামই ভগগীতি।
লিঙ্গগীতি---শিবস্তব পাঠের তান্ত্রিক নাম লিঙ্গগীতি।
নরশঙ্খ--দক্ষিণাবর্ত শাঁখ ।
নরাস্হি মালা-- শঙ্খ নির্মিত মালার তান্ত্রিক নাম।
অশুচি-- পূজক নিজে ভোজন করার পর কোন পূজাকরতে বসা তান্ত্রিক অর্থে অশুচি ।
প্রেতভূমি-- শ্মশানভূমিকেই প্রেতভূমি কহে।
পরলতা-- অপরের স্ত্রীকে পরলতা কহে।
মহাতৈল-- মানব তেলই হলো নরতৈল ।
বিশ্বমিত্র পাত্র--নারিকেল ফলের পাত্রকেই তান্ত্রিক ভাষায় বিশ্বামিত্র পাত্র কহে।
বিষ্ণুক্রান্তা--অপরাজিতা পুস্পকে কহে।
মহাশঙ্খ--নরমুণ্ডের দ্বারা নির্মিত শঙ্খকে কহে।
ভগিনীস্তন মর্দন-- বিল্বপত্রে রক্তচন্দন লেপন।
মাতৃযোনি-- অপরাজিতা বা দ্রোণপুস্পকে কহে।
গুরোশীর্ষ--সহস্রদলপদ্ম এর তান্ত্রিক নাম ।
মদ- মদকে তান্ত্রিক পরিভাষায় মদ্য কহে ।
মাংশ-- মাংশং । মাছ--মৎস । রক্ত--শুনিতম্ ।
কলা--রম্ভা/কদলী, কাঁঠাল-- পনস্, শষা--কটকী,
রন্ধনকৃত তরকারী-ব্যাঞ্জন, পলাউ-পুস্পান্ন,
খেচরী--ক্রিশরান্ন, চিনী--শর্করা, গোবর--গোময়,
গোমূত্র-- গোচনা, লাউ-অলাবু, বেগুন- বার্তাকি।
.