গুরুগীতা
পার্থিব বা আধ্যাত্মিক উভয় জীবনেই গুরুর প্রয়োজন। কিন্তু সবার ভাগ্যে সৎগুরুর সঙ্গ নেই, সৎগুরুর শরণ পাওয়া যায় মহৎ সৎকর্মের মাধ্যমে। বহুজন সৎগুরুর সন্ধানে ঘুরে বেড়ায়, কিন্তু সৎগুরুকে পেতে হলে সঠিক পথে যেতে হবে। জীব আজ নানা সমস্যায় ভুগছে কিন্তু তা থেকে প্রকৃত মুক্তির পথ দেখতে পাচ্ছে না।এই সকল সমস্যার সমাধান আছে "গুরুগীতা গ্রন্থ"।
যারা সৎগুরুর সঙ্গ পেতে চায় তাদের জন্য "গুরুগীতা গ্রন্থ" একটি পথ তৈরি করতে পারে।
"গুরুগীতা গ্রন্থটি " অতিপ্রাকৃতিক শক্তিতে পূর্ণ, এই শক্তি জীবের
মধ্যে নতুন শক্তি যোগায়।
গুরু পূজার দ্বারা আত্মার পাপ কর্ম বিনষ্ট হতে শুরু করে, যার ফলে জীবনে ইতিবাচকতা তৈরি হয়। গুরুগীতা পাঠে ও অনুসরণে নিজ আধ্যাত্মিক জীবনে অবশই পরিবর্তন ও উন্নতি দেখতে পাবেন।
পার্থিব বা আধ্যাত্মিক উভয় জীবনেই গুরুর প্রয়োজন। কিন্তু সবার ভাগ্যে সৎগুরুর সঙ্গ নেই, সৎগুরুর শরণ পাওয়া যায় মহৎ সৎকর্মের মাধ্যমে। বহুজন সৎগুরুর সন্ধানে ঘুরে বেড়ায়, কিন্তু সৎগুরুকে পেতে হলে সঠিক পথে যেতে হবে। জীব আজ নানা সমস্যায় ভুগছে কিন্তু তা থেকে প্রকৃত মুক্তির পথ দেখতে পাচ্ছে না।এই সকল সমস্যার সমাধান আছে "গুরুগীতা গ্রন্থ"।
যারা সৎগুরুর সঙ্গ পেতে চায় তাদের জন্য "গুরুগীতা গ্রন্থ" একটি পথ তৈরি করতে পারে।
"গুরুগীতা গ্রন্থটি " অতিপ্রাকৃতিক শক্তিতে পূর্ণ, এই শক্তি জীবের মধ্যে নতুন শক্তি যোগায়।
গুরু পূজার দ্বারা আত্মার পাপ কর্ম বিনষ্ট হতে শুরু করে, যার ফলে জীবনে ইতিবাচকতা তৈরি হয়। গুরুগীতা পাঠে ও অনুসরণে নিজ আধ্যাত্মিক জীবনে অবশই পরিবর্তন ও উন্নতি দেখতে পাবেন।
“”গুরোর্ব্বচঃ সত্যমসত্যমন্যৎ:-এ সংসারে কোন সত্যের বন্ধনে থাকাই পরম তত্ত্ব, পরমপদ,ইহা বই জগতে কিছুই নাই।””
“ভগবানকে পাওয়ার জন্য যদি প্রাণ কেঁদে ব্যাকুল হয়, তবে নিশ্চয় জানবে ভগবান স্বয়ং তোমার সহায় হয়ে সদগুরু মিলিয়ে দেবেন। —----------------শ্রীশ্রীমৎ ত্রৈলঙ্গ স্বামী।”