শাস্ত্র অনুসারে মানব দেহের সুষুম্না নাড়ির অভ্যন্তরে বজ্র নাড়ি এবং বজ্র নাড়ির অভ্যন্তরে চিত্রানী নাড়ি এবং চিত্রানী নাড়ির অভ্যন্তরে মনিপুর চক্র/ নাভিপদ্মের অভ
্যন্তরে কর্ণিকা মধ্যে “মন” নামক অতিসূক্ষ কনা অবস্থিত, যার আয়তন - বর্তমানে আবিষ্কৃত একটি পরমাণুর অভ্যন্তরে অবস্থিত এক ইলেকট
্রন কণার আয়তন এর -48 তম অতিসূক্ষতম কনা অর্থাৎ একটা ইলেকট্রন কণাকে যদি সমান পরিমাণে 48 ভাগ করি তাহলে সেই 48 ভাগের এক ভাগ আয়তন হবে মনের। এই “মন” প্রত্যেক মানব
শরীরের মধ্যে চিন্তা এবং কর্ম উৎপন্নকারী অথবা মনকে চিন্তা এবং কর্মের জননী ধরা হয় যা আসলে বিশ্বমনের একটা অংশ। নাভিপদ্মের অভ
্যন্তরে কর্ণিকা মধ্যে “মন” থেকে উৎপন্ন প্রতিটি চিন্তার তরঙ্গকে শাস্ত্রীয় ভাষায় স্ফূট বলে ।